বৃহস্পতিবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০২০

Leo Yearly Prediction 2021|| সিংহ রাশি ২০২১


<div class='pm-button'><a href='https://www.payumoney.com/paybypayumoney/#/0051ED0F3A0C6DE03AD478295119BA40'><img src='https://www.payumoney.com/media/images/payby_payumoney/new_buttons/23.png' /></a></div>  

মঙ্গলবার, ১ ডিসেম্বর, ২০২০

                        


                        Cancer Yearly Prediction 2021


বুধবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২০

শ্রী শ্রী কোজাগরী লক্ষ্মী পূজা ২০২০দিন, তারিখ, সময় এবং ঘরোয়াপূজা পদ্ধত্তি


লক্ষ্মী পূজা 2020


2020 তে লক্ষ্মী পূজা কবে কখন এবং এই দিন বিশেষ সমস্যা সমাধানে কি ধরণের
প্রতিকা ধারণ করা উচিত এবং কিভাবে ঘরোয়া ভাবে লক্ষ্মী পূজা করা যায় জানতে
হলে ভিডিওটি দেখুন। জেনে নিন এক অভিনব সহজ ও দুর্লভ প্রতিকার।

১৩ই কার্ত্তিক শুক্রবার ইং- 30শে অক্টোবর 2020 পূর্ণিমা লাগবে সন্ধ্যা 5টা 19মি 36সে। ১৪ই কার্ত্তিক শনিবার ইং-31শে অক্টোবর 2020 পূর্ণিমা ছাড়বে সন্ধ্যা 7টা 27মি 12সে-এ। শ্রী শ্রী কোজাগরী লক্ষ্মীপূজার উপবাস ও পূজা শুক্রবার।



শুক্রবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২০

 


নবরাত্রির নয় আরাধ্য দেবী ও তাঁর মন্ত্র।


১ম দিন- মা শৈলপুত্রী।

(৩০শে আশ্বিন ১৭ই অক্টোবর শনিবার প্রতিপদ রাত্রি ১১টা ২২মি ৫৯সে পর্য্যন্ত)

ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও মহেশ্বরের শক্তি রয়েছে এনার কাছে। ইনি শক্তির দেবী। আমরা শক্তি লাভের আশায় এনার পূজা করি।  মন্ত্রঃ ওম্ হ্রীং শ্রী শৈলপুত্রী দুর্গায়ৈ নমঃ।।


২য় দিন- মা ব্রহ্মচারিণী।

(১লা কার্ত্তিক ১৮ই অক্টোবর রবিবার দ্বিতীয়া রাত্রি ০৯টা ০মি ০১সে পর্য্যন্ত)

ইনি হলেন মোক্ষ লাভের দেবী। আমরা এনার পূজা করি মোক্ষ লাভের আশায়।  বিশেষত সাধু-সন্ত বা যোগীরা এনার সাধনা করেন মোক্ষ লাভের আশায়।  মন্ত্রঃ ওম্ হ্রীং শ্রী ব্রহ্মচারিণী দুর্গায়ৈ নমঃ।।


৩য় দিন- মা চন্দ্রগন্ধা। 

(২রা কার্ত্তিক ১৯শে অক্টোবর সোমবার তৃতীয়া সন্ধ্যা ০৬টা ৪৩মি ০৩সে পর্য্যন্ত)

ইনি হলেন যুদ্ধের দেবী। যুদ্ধে জয়লাভের জন্য এনার  আশির্বাদ অত্যন্ত প্রয়োজন।  মন্ত্রঃ ওম্ হ্রীং শ্রী চন্দ্রগন্ধা দুর্গায়ৈ নমঃ।।


৪র্থ দিন- মা কুশমুণ্ডা।

(৩রা কার্ত্তিক ২০শে অক্টোবর মঙ্গলবার চতুর্থী বিকাল ০৪টা ৩৬মি ০৫সে পর্য্যন্ত)

মা কুশমুন্ডা হলেন আলোর প্রকাশ। যেমন আলো প্রতিফলিত না হলে অন্ধকার হয়ে যায় পৃথিবী ঠিক তেমনি নিজের জাবনের সকল অন্ধকার দূর করতে এবং জীবনে আলোর প্রকাশ ঘটাতে মা কুশমন্ডার পূজা করা হয়।  মন্ত্রঃ ওম্ হ্রীং শ্রী কুশমুণ্ডা দুর্গায়ৈ নমঃ।।


৫ম দিন-  স্কন্দমাতা।

(৪ঠা কার্ত্তিক ২১শে অক্টোবর বুধবার পঞ্চমী দুপুর ০২টা ৪৪মি ৩১সে পর্য্যন্ত)

স্কন্দমাতা হলেন কার্ত্তিকের মা। ইনি শত্রু বিনাশক। তাই শত্রুর বিনাশ ঘটাতে এনার পূজা করা হয়। মন্ত্রঃ ওম্ হ্রীং শ্রী স্কন্দমাতা দুর্গায়ৈ নমঃ।।


৬ঠ দিন- মা কাত্যায়নী।

(৫ই কার্ত্তিক ২২শে অক্টোবর বৃহস্পতিবার ষষ্ঠী দুপুর ০১টা ১২মি ১০সে পর্য্যন্ত)

কাটো নামে এক সাধু বা যোগী ঋষি তাঁর কঠোর সাধনার দ্বারা  দেবীকে তুষ্ট করে  দেবীকে নিজের কন্যা সন্তানরূপে কামনা করেছিলেন। তার ফল স্বরূপ দেবী স্বয়ং তাঁর কন্যা হয়ে জন্ম নিয়েছিলেন। এই করাণে  সুসন্তান লাভের আশায় বা যারা বহু দিন ধরে সন্তান সুখ থেকে বঞ্চিত বা সন্তান লাভে অপারগ  তারা এই দিন মা কাত্যায়নীর পূজা করেন।  মন্ত্রঃ ওম্ হ্রীং শ্রী কাত্যায়নী দুর্গায়ৈ নমঃ।।


৭ম দিন- মা কালারাত্রি।

(৬ই কার্ত্তিক ২৩শে অক্টোবর শুক্রবার সপ্তমী দুপুর ১২টা ০৪মি ১৯সে পর্য্যন্ত)

মা কালরাত্রি কৃষ্ণবর্ণের দেবী। যার এলোমেলো চুল, যার নাক দিয়ে অবিরত অগ্নিশিখা নির্গত হয়। নির্ভিক তার চোখ। মানুষ ভয় দূর করতে এনার পূজা করেন।  মন্ত্রঃ ওম্ হ্রীং শ্রী কালারাত্রি দুর্গায়ৈ নমঃ।।


৮ম দিন- মা মহাগৌরী।

(৭ই কার্ত্তিক ২৪শে অক্টোবর শনিবার অষ্টমী দুপুর ১১টা ২২মি ৪১সে পর্য্যন্ত)

ইনি প্রথমে ছিলেন কৃষ্ণবর্ণের দেবী। ভগবান শিব গঙ্গা জলে তার গাত্র ধৌত করে তাকে উজ্জ্বল গৌরবর্ণের দেবীতে রূপান্তরিত করেন। আমরা যারা দ্রুত ফল লাভের আশা করি তারা অবশ্যই মা মহাগৌরীর পূজা করে থাকি।   মন্ত্রঃ ওম্ হ্রীং শ্রী মহাগৌরী দুর্গায়ৈ নমঃ।।


৯ম দিন- মা সিদ্ধিদাত্রী।

(৮ই কার্ত্তিক ২৫শে অক্টোবর রবিবার নবমী দুপুর ১১টা ১১মি ১৫সে পর্য্যন্ত)

ইনি সকলকে সিদ্ধি প্রদান করেন। যোগী, সাধক, সন্ন্যাসী, তান্ত্রিক সকলেই নিজ নিজ সাধনায়  সিদ্ধি লাভের আশায় এনার পূজা করে থাকেন। মন্ত্রঃ ওম্ হ্রীং শ্রী সিদ্ধিদাত্রী দুর্গায়ৈ নমঃ।।


নয় দিন ধরে মায়ের এই নব রূপের আরাধনা করলে কোন কিছুই তার পথের বাধা হতে পারে না। সে হয়ে ওঠে অজেয়, অমর। অমর এখানে নিরোগ দেহ বোঝায়। পরিবারে শান্তি ও সমৃদ্ধি দেখা দেয়।

শুক্রবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২০

#রাশিফল ১৪২৭ #rashifal 1427

১৪২৭ সালের রাশিফল জানার আগে জানতে ১৪২৭-র গ্রহের গোচর। কোন কোন গ্রহ এই এক বছর কোন কোন স্থানে অবস্থান করবে।
১) শনি এই বছর মকর রাশিতেই থাকবে।
২) বৃহস্পতি মার্চ মাস থেকেই মকর রাশিতে আছে। এর মধ্যেই বক্রী হয়ে ৩০শে জুন ধনু রাশিতে ফিরে আসবে। আবার ২০শে নভেম্বর মকর রাশিতে ফিরে যাবে। যদিও ৯ই এপ্রিল ২০২১ প্রবেশ করবে। তাহলে মোটের উপর বলা যায় বৃহস্পতি মোটামুটি  ধনু ও মকর এই দুটি রাশিতেই থাকবে।
৩) কেতু বর্তমানে ধনুরাশিতে আছে।  রাহু ও কেতু সর্বদা সম সপ্তমে থাকে। ২৩শে সেপ্টম্বর ২০২০ কেতু বৃশ্চিকরাশিতে চলে আসবে। একই ভাবে রাহু মিথুন ছেড়ে বৃষ রাশিতে প্রবেশ করবে। অর্থাত রাহু এবং কেতু যথাক্রমে মিথুন-বৃষ এবং ধনু-বৃশ্চিকে পরিভ্রমণ করবে।
৪) শুক্র এই বছর ২৮শে মার্চ থেকে ১লা আগষ্ট ২০২০ পর্য্যন্ত বৃষ রাশিতে থাকবে।
৫) রবি প্রতি মাসে এক রাশি অতিক্রম করে।
বাকি সকল গ্রহের দ্রুত গতি ফলে বর্ষফলে বিশেষ প্রভাব সৃষ্টি করবে না।

মেষরাশি -  এবছর মোটামুটি ভালো যাবে। যেটুকু সমস্যা আসবে মেষরাশির জাতক জাতিকা তা নিজ বুদ্ধি ও প্রচেষ্ঠায় সমাধান করতে পারবে। চিকিৎসা, ওষুধ, অধ্যাপনা, ক্ষুদ্রশিল্প ও কৃষিকার্য্যের  সাথে যুক্ত ব্যক্তি বিশেষ উন্নতি করবে। ছাত্রছাত্রীদের অধিক সচেতন হওয়ার প্রয়োজন। ব্যয়ের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখুন। প্রথম দিকে দাম্পত্য সুখের হানী হলেও পরে সম্পর্কের উন্নতি হবে। প্রমিক প্রমিকারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে পারবেন। অবিবাহিতদেরও বিয়ের যোগ আছে। বছরের মাঝামাঝি সময় থেকে গোপন শত্রু ও গুপ্ত রোগ থেকে সাবধান থাকতে হবে। দুর্ঘটনার যোগ আছে। শারিরীক সমস্যা বিশেষতঃ চোখ ও হজমের সমস্যায় ভুগবেন।
প্রতিকারঃ  ১) প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে একটি মাটির মাত্র বা পিতলের পাত্রে সরিষার তেল নিয়ে, তাতে নিজের মুখ দেখে কোন মন্দিরে সেই তেল দান করলে বিশেষ শুভ ফল পাবেন। ২) প্রতি মঙ্গলবার বজরংবলীকে মেটে সিন্দুর দান করতে পারেন।  ৩) লাল সুতো তে ক্রীং মন্ত্রে (দীক্ষিত হলে) ৯টি গিট মেরে মেয়েরা বাম হাতে এবং ছেলেরা ডান হাতে ধারণ করলে শুভ ফল পাবেন। ৪) প্রবাল ধারণ করতে পারেন। ৫) অনন্ত মূল ধারণ করতে পারেন।

বৃষরাশি - এই বছর অত্যন্ত শুভ যাবে। হার্টের সমস্যা ভিন্ন তেমন কোন বড় শারীরিক সমস্যার যোগ নেই। বিদ্যার্থীদের জন্য শুভ। বিদেশেও বিদ্যালাভের সুযোগ আসতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদন্নতি। আর্থিক উন্নতি লখ্য করা যায়। বছরের মাঝামাঝি অবধি চাপ থাকলেও শেষের দিকে একাধিক সুযোগ আসবে। অবিবাহিতদের বিয়ের সম্ভবনা রয়েছে। বাসস্থান বা ভূসম্পত্তির যোগ লখ্য করা যায়। কারও বিশেষ সহায়তায় আপনার জীবনের উন্নতি ঘটবে।
প্রতিকারঃ  ১) ডায়মন্ড ধারণ করা যেতে পারে। ২) জারকান ধারণ করা যেতে পারে। ৩) স্ফটিকের মালা ধারণ করা যেতে পারে। ৪) সুগন্ধী বা সেন্ট বেশী করে ব্যবহার করা যেতে পারে। ৫) প্রতি শুক্রবার চিনি, মিছরি বা চিনিজাত সাদা মিষ্টি মন্দিরে দান করা যেতে পারে।

মিথুনরাশি - এই বছর কর্মজীবিদের চাপ থাকলেও বিভিন্ন পেশায় নিযুক্ত ব্যক্তিদের বিশেষ উৎসাহ লখ্য করা যায়। পরবর্তীকালে এর সুফল পাওয়া যাবে।  শিক্ষাক্ষেত্রে বাধা আসলেও শিক্ষার্থীদের জন্য এই বছর শুভ বলা চলে। শারীরের প্রতি বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। বন্ধু চয়নে এবছর বিশেষ সচেতন থাকবেন। অল্পবিস্তর ভ্রমণ হতে পারে।
প্রতিকারঃ  ১)পান্না ধারণ করা যেতে পারে।  ২) ক্ষরিকা মূল ধারণ করা যেতে পারে। ৩) শাঁখের আংটি ধারণ করা যেতে পারে। ৪) প্রতি বুধবার গণেশজীকে দূর্বা দান করলে বিশেষ শুভ ফল পাওয়া যাবে।

কর্কটরাশি -  ব্যবসা, চাকুরী উভয়ক্ষেত্রেই বাধার সন্মুখীন হতে হবে। তবে সহকর্মীদের সহায়তা পাওয়া যাবে। নিয়ন্ত্রনে না থাকলে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক নষ্ট হতে পারে। বিবাহিত জীবনে কোন আইনি সমস্যা থাকলে তা নিষ্পত্তি হতে পারে। শিক্ষাক্ষেত্রে কিছুটা সাফল্যের আশা আছে। সারাবছর  অতিথী আপ্যায়ণে বিরক্ত হবেন। খরচ বাড়বে। তেমন কোন আয় উন্নতির যোগ নেই।

প্রতিকারঃ ১) মুক্তা ধারণ করা যেতে পারে। ২) মুনষ্টোন ধারণ করা যেতে পারে। ৩) কড়ি বা গোমতীচক্র ধারণ করা যেতে পারে। ৪) প্রতি সোমবার শিব পূজা দেওয়া যেতে পারে। ৫) ওম নমো শিবায় - এই মন্ত্র জপ করা যেতে পারে।

সিংহরাশি -  কর্মক্ষেত্রে কিছুটা উন্নতি থাকলেও উর্দ্ধতনের সাথে মতবিরোধ হতে পারে। ব্যবসায়ীদের মাঝে মধ্যে লোকসানের মুখ দেখতে হতে পারে। সম্পত্তি নিয়ে অংশীদারের সঙ্গে বিরোধ হতে পারে। নতুন সম্পত্তি ক্রয় করা থেকে বিরত থাকুন। ঋণ নিতে হতে পারে। লটারীতেও অর্থপ্রাপ্তি হতে পারে। স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা আছে। বাবা-মা ও স্ত্রীর স্বাস্থ্য নিয়েও চিন্তা আছে।
প্রতিকারঃ ১) রুবী ধারণ করা যেতে পারে। ২) তামার আংটি ধারণ করা যেতে পারে। ৩) অফলা বিল্বমূল ধারণ করা যেতে পারে। ৪)  সূর্য্ প্রণাম করা যেতে পারে। ৫) সূর্য দেবতাকে অর্ঘ দেওয়া যেতে পারে।

কন্যারাশি -  বছরের প্রথমেই কোন সম্পর্কে জড়িয়ে যেতে পারেন। আয় অপেক্ষা ব্যয় বাড়বে। চাকুরীতে সুযোগ এলেও তেমন কোন সুরাহা হবে না। ব্যবসাতে টানাপোড়েন চলবে। মায়ের স্বাস্থ্যের কিছুটা উন্নতি হবে। সন্তানের শুভ। বিদ্যার্থীদের বিদ্যাশিক্ষায় বাধা আসলেও উচ্চশিক্ষার সুযোগ আসবে।
প্রতিকারঃ  ১)পান্না ধারণ করা যেতে পারে।  ২) ক্ষরিকা মূল ধারণ করা যেতে পারে। ৩) শাঁখের আংটি ধারণ করা যেতে পারে। ৪) প্রতি বুধবার গণেশজীকে দূর্বা দান করলে বিশেষ শুভ ফল পাওয়া যাবে।


তুলারাশি - এই বছর চাকুরীজীবিদের জন্য অত্যন্ত শুভ। ব্যবসাতে অল্পবিস্তর বিনিয়োগ করা যেতে পারে। এবছর তেমন কোন রোগ ভোগের সম্ভবনা নেই। স্বাস্থ্য ভালোই যাবে। আর্থিক স্বচ্ছলতা এলেও কার দ্বারা প্রতাড়িত হয়ে বা অন্য কোন ভাবে অর্থ নষ্ট হওয়ার সম্ভবনা আছে। কর্মে স্থান পরিবর্তনে আর্থিক সমৃদ্ধি বাড়বে। পারিবারিক সুখ থাকবে।
প্রতিকারঃ  ১) ডায়মন্ড ধারণ করা যেতে পারে। ২) জারকান ধারণ করা যেতে পারে। ৩) স্ফটিকের মালা ধারণ করা যেতে পারে। ৪) সুগন্ধী বা সেন্ট বেশী করে ব্যবহার করা যেতে পারে। ৫) প্রতি শুক্রবার চিনি, মিছরি বা চিনিজাত সাদা মিষ্টি মন্দিরে দান করা যেতে পারে।


বৃশ্চিকরাশি - বছরের প্রথমেই প্রেমে পড়তে পারেন। বিবাহের সুযোগ আসবে। আর্থিক ক্ষতির সম্ভবনা আছে। বিনিয়োগে অত্যন্ত সাবধান থাকা উচিত। সম্পত্তি সংক্রান্ত ব্যাপারে অত্যন্ত শুভ ফল পাওয়া যাবে। কর্মপার্থীদের  কর্মলাভ হবে। বিদ্যায় শুভ ফল লাভ হবে। বছরের শেষের দিকে বিবাহ ভেঙ্গে যেতে পারে।  পারিবারিক সম্পর্ক নষ্ট হবে।
প্রতিকারঃ  ১) প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে একটি মাটির মাত্র বা পিতলের পাত্রে সরিষার তেল নিয়ে, তাতে নিজের মুখ দেখে কোন মন্দিরে সেই তেল দান করলে বিশেষ শুভ ফল পাবেন। ২) প্রতি মঙ্গলবার বজরংবলীকে মেটে সিন্দুর দান করতে পারেন।  ৩) লাল সুতো তে ক্রীং মন্ত্রে (দীক্ষিত হলে) ৯টি গিট মেরে মেয়েরা বাম হাতে এবং ছেলেরা ডান হাতে ধারণ করলে শুভ ফল পাবেন। ৪) প্রবাল ধারণ করতে পারেন। ৫) অনন্ত মূল ধারণ করতে পারেন।

ধনুরাশি - এই বছর পারিবারিক সমস্যার অনেকটাই মিটবে। শিক্ষা ও উচ্চশিক্ষা দুটোতেই সফলতা আসবে। প্রতিযোগীতা মূলক পরীক্ষাতেও অত্যন্ত শুভফল আশাকরা যায়। সুযোগ সন্ধানী ব্যক্তি হতে সাবধান। নতুন কাজের সুযোগ আসবে। কর্মে  সুনাম ও সন্মান আসবে। রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের জন্যও এই বছরটা শুভ। স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সতর্ক থকতে হবে। পিতার জন্য শুভ হলেও মাতার জন্য অশুভ।
প্রতিকারঃ ১) পোখরাজ ধারণ করা যেতে পারে। ২) টোপাজ ধারণ করা যেতে পারে। ৩) সোনা ধারণ করা যেতে পারে। ৪) প্রতি বৃহস্পতিবার কাঁচা হলুদ জলে ফেলে সেই জল দিয়ে স্নান করা যেতে পারে। ৫) প্রতি বৃহস্পতিবার - ওঁ শ্রীং কমলে কমলায়ে প্রসীদ্ প্রসীদ্ শ্রীং ওঁ মহালক্ষ্যৈঃ নমঃ- এই মন্ত্রে মালক্ষ্মীর পূজা করা যেতে পারে।
মকর রাশি - যারা চাকরী খুজছেন তাদের জন্য এই বছর বিশেষ শুভ। নতুন কোন ব্যবসা শুরু করলে লোকসানের সম্ভবনা। শিক্ষার্থীদের শুভাশুভ ফলপ্রাপ্তি হবে। শনির প্রভাবে মনবল ও কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। সমাজ কল্যাণে আকৃষ্ঠ হবেন। আপনার সামাজিক মর্ষ্যাদা বৃদ্ধি পাবে। পুরানো কোন রোগ বা গাঁটে ব্যাথা, চর্মরোগ  দেখা দিতে পারে। সন্তান ও পিতা-মাতাকে নিয়ে চিন্তা থাকবে। প্রেম বিবাহের সুযোগ আসবে। দাম্পত্য সমস্যার সমাধান হতে পারে।
প্রতিকারঃ ১) নীলা ধারণ করা যেতে পারে। ২) লিলি বা এমেথিষ্ট ধারণ করা যেতে পারে। ৩) সীসা কালো কারে কোমরে ধারণ করা যেতে পারে। ৪) প্রতি শনিবার শনি মন্দিরে পূজা দেওয়া যেতে পারে। ৫) প্রতি শনিবার বজরংবলী  মন্দিরে চামেলী তেল দান করা যেতে পারে।  ৬) দরিদ্র, বৃদ্ধ ও কুষ্ঠরোগীকে খাদ্য ও বস্ত্র দান করলে শনিদেব তুষ্ট হন এবং শুভফল লাভ করা যায়।

কুম্ভরাশি - এই বছর চাকুরীজীবিদের বেশ কয়েকবার সমস্যার সন্মুখীন হতে হবে। পছন্দমত চাকরী নাও জুটতে পারে। কর্মসূত্রে ভ্রমণ হতে পারে। ব্যবসা এবং বিভিন্ন পেশায় যুক্ত ব্যক্তি প্রথমে কিছুটা সমস্যা বা বাধার মধ্যে পড়লেও শেষের দিকে শুভ ফল  পাবে। দাম্পত্য জীবন মোটামুটি শুভ বলা চলে। স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন থাকতে হবে। সংক্রমনের ক্ষেত্রেও সাবধানী হতে হবে। উত্তরাধীকার সূত্রে সম্পত্তি লাভ হতে পারে। সন্তান বিশেষ সুনাম অর্জন করতে পারে।
প্রতিকারঃ ১) নীলা ধারণ করা যেতে পারে। ২) লিলি বা এমেথিষ্ট ধারণ করা যেতে পারে। ৩) সীসা কালো কারে কোমরে ধারণ করা যেতে পারে। ৪) প্রতি শনিবার শনি মন্দিরে পূজা দেওয়া যেতে পারে। ৫) প্রতি শনিবার বজরংবলী  মন্দিরে চামেলী তেল দান করা যেতে পারে।  ৬) দরিদ্র, বৃদ্ধ ও কুষ্ঠরোগীকে খাদ্য ও বস্ত্র দান করলে শনিদেব তুষ্ট হন এবং শুভফল লাভ করা যায়।
মীনরাশি - কর্মক্ষেত্রে সন্মানলাভ ও পদোন্নতির সম্ভবনা দেখা যাচ্ছে। ব্যবসায় বিশেষ লাভের যোগ আছে। নতুন সম্পত্তি ক্রয় বা প্রাপ্তির যোগ রয়েছে। আয়ের সাথে সাথে ব্যয় বৃদ্ধি পাওয়ায় সঞ্চয় কম হবে। প্রতিযোগীতা মূলক পরীক্ষায় সফল হওয়ার সম্ভবনা আছে। কাজে অতিরিক্ত চাপ নিলে অসুস্থ্য হয়ে পড়বেন। পিতামাতার শুভ।
প্রতিকারঃ ১) পোখরাজ ধারণ করা যেতে পারে। ২) টোপাজ ধারণ করা যেতে পারে। ৩) সোনা ধারণ করা যেতে পারে। ৪) প্রতি বৃহস্পতিবার কাঁচা হলুদ জলে ফেলে সেই জল দিয়ে স্নান করা যেতে পারে। ৫) প্রতি বৃহস্পতিবার - ওঁ শ্রীং কমলে কমলায়ে প্রসীদ্ প্রসীদ্ শ্রীং ওঁ মহালক্ষ্যৈঃ নমঃ- এই মন্ত্রে মালক্ষ্মীর পূজা করা যেতে পারে।