বৃহস্পতিবার, ২৩ আগস্ট, ২০১৮


১) পান অভিমন্ত্রিত করে বশীকরনঃ-

হরে পান হরিয়ালে পান।। চিকনী সুপারী শ্বৈত খৈর।। দাহিনে কর চুনা।। মোহি লেয় পান।। হাথ মে দে।। ঞাথ রস দে।। এ পেট মে ইয়া।। পেট রস লে।। শ্রী নরসিংহ বীর।। থারী শক্তি।। মেরী ভক্তি। ফুরো মন্ত্র।। ঈশ্বর মহাদেব কী বাচা।।

       উপরি লিখিত মন্ত্র একটি সতেজ পানে অভিমন্ত্রিত করে কোন নারীকে খেতে দিলে উক্ত নারী সাধকের বশ হবে। আগে মন্ত্রটি বিধি অনুযায়ী সিদ্ধ করে নিতে হবে। তারপর ৭বার বা ২১বার অভিমন্ত্রিত করতে হবে।

২) দ্রুত বশ করার মন্ত্র। এই মন্ত্রটিকে আগে বিধিমত জপ করে সিদ্ধ করে নিতে হবে। পরে কোন নারীকে উদ্দেশ্য করে ৭বার বা ২১বার জপ করলে কার্য্য সিদ্ধ হবে।

মন্ত্রঃ-  ওঁ কামদেবায় কামবশম কামবশম করায় অমুকস্য হৃদয়ম স্তম্ভয়।

৩)   (এটি একটি স্বয়ংসিদ্ধ মন্ত্র)
ওঁ নমো নমঃ বিশানী রূপ ত্রিশূলে
খড়্গহস্তে সিংহারুরে (অমুকং) মে
বশমাগচ্ছ বশমাগচ্ছ কুরু কুরু স্বাহা।।

উক্ত মন্ত্রটি একটি স্বয়ংসিদ্ধ মন্ত্র যা সিদ্ধ করার কোন প্রয়োজন নেই। শুধুমাত্র এই মন্ত্র পড়েই যেকোন নারীকে বশ করা যায়।

৪) সাময়িক ভাবে কোন পুরুষ বা নারীর যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধির মন্ত্রঃ-
মাকরান, মাকরান, জাবরান জাবরান,
হুবাহু কুস্তুরে হায়্যুল হায়্যুল মাকজাল।

       উপরিউক্ত মন্ত্র প্রথমে ১২৩৩ বার জপ করে সিদ্ধ করে নিতে হবে। এর পর কোন খাদ্যদ্রব্যের উপর ২১ বার অভিমন্ত্রিত করে কোন পুরুষ বা মহিলাকে খেতে দিতে হবে। এই বিশেষ বশীকরন কেবলমাত্র ১ঘন্টা কার্য্যকারী থাকে। এর মধ্যেই আপনাকে আপনার কার্য্য সিদ্ধ করে নিতে হবে। অন্যথায় এই মন্ত্রের কোন সুফল পাওয়া যাবে না।

৫) নারী ও পুরুষ বশীকরনের আর একটি শক্তিশালী মন্ত্র। এটি একটি সাবর মন্ত্র ও অত্যন্ত প্রাচীন। সাবর মন্ত্র উচ্চারণ সহজ হলেও অনেক সময় মনে হয় মন্ত্রে কোথাও ভুল আছে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এই সাবর মন্ত্র কোনরকম পরিবর্তন না করেই উচ্চারণ করতে হয়। সাবর মন্ত্র স্বয়ং সিদ্ধ তাই একে সিদ্ধ করতে হয়না।

কামরুপদেশ কামাক্ষা দেবী।
তহা বসে ইস্মায়ল। যোগী নে।
দীস্থা বীড়, পহলা বীড়া।
আতো জাতী, দূজা বীড়।
দিখাবে ছাতীং তীজা বীড়া।
অঙ্গ লিপটাই ফুরে মন্ত্র। ঈশ্বরো বাচা।
দুহাই গুরু গোরখনাথ কী।

৬) চুল দিয়ে নারী বশীকরণ। কোন নারীর চুল নিয়ে এসে নিম্নলিখিত মন্ত্র ২১ বার পাঠ করে সেই চুল আগুনে পুড়িয়ে তা কোন কবচে ভরে নিজ হাতে ধারণ করলে উক্ত নারীকে বশ করা যায়। মন্ত্রটি আগে বিধীমত জপ করে সিদ্ধ করে নিতে হবে।

ওম কঙ্কালী, মহাকালী, কেলি কলা ভ্যাঙ্গে স্বাহা।

৭) সকালবেলা ঘুম থেকে ওঠার সময় নিজ হাতের কড়তল দর্শন করে নিন্মোক্ত মন্ত্র পাঠ করলে প্রচুর অর্থ অর্জন করা যায়।

করাগরে বসতি লক্ষী, করমোধ্য সরস্বর্তী
করমূলে তু গোবিন্দ, প্রভাতে কর দর্শনম।।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন